আজ || শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
শিরোনাম :
  বাহরাইনে নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বৃহত্তর বরিশাল জনকল্যাণ সমিতি বাহরাইন       দাগনভূঞায় খামার স্থাপন ও সম্প্রসারণ এবং বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ শুরু       দাগনভূঞা প্রবাসী ফোরামের ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ       দাগনভূঞায় আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত       দাগনভূঞায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা       বাহরাইনের বিচার, ইসলামীক ও আওকাফ বিষয়ক মন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ       নিখোঁজ মো: সাহাদাত হোসেনের সন্ধান চায় তার পরিবার       বাহরাইনে দাওরায়ে তাফসীরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত চলবে পুরো রমজান মাস ধরে       বাহরাইনের রাজার কাছে বাংলাদেশের নতুন রাষ্ট্রদূত এর পরিচয় পত্র পেশ:       বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন    
 


রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ।

মিয়ানমারের প্রতি চরম হতাশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। রাখাইনসহ দেশটিতে সাম্প্রতিক বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হত্যা নির্যাতন-যুদ্ধাপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি। তবে রোহিঙ্গা নির্যাতনের দায়ে সামরিক আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে দাবি করে সপক্ষত্যাগী দুই সেনাসদস্যকে ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে মিয়ানমার।

রোহিঙ্গা গণহত্যার তিন বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো রাখাইনে স্থানীয়দের ওপর নিপীড়ন চালিয়েছে যাচ্ছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। রাখাইন থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যতও এখনো অনিশ্চিত।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অব্যাহতভাবে তাগাদা দিয়ে আসলেও এখন পর্যন্ত সংকট সমাধানে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। জেনেভায় সংস্থার মানবাধিকার হাই কমিশনার মিশেলে ব্যাশেলে, মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান হত্যানির্যাতনের বিষয়েও কঠোর সতর্কবার্তা দেন।

মিশেলে ব্যাশেলে বলেন, মিয়ানমারের স্বাধীন তদন্ত মিশন দেশটিকে রোহিঙ্গা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত করার পাশাপাশি জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ ও সাধারণ অধিবেশনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানালেও হতাশার ব্যাপার তারা এখনো কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় আন্তর্জাতিক বিচার ব্যবস্থা ও তদন্ত সংস্থাগুলোকে সহযোগিতা করার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তবে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর দাবি, এরইমধ্যে রোহিঙ্গা নির্যাতনে সামরিক আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করেছে তারা। একইসঙ্গে, রোহিঙ্গা নির্যাতনে স্বীকারোক্তি দেয়া সপক্ষত্যাগী মিয়ানমারের সাবেক দুই সেনাকে ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে দেশটির সেনামুখপাত্র মেজর জেনারেল জ মিন তুন।


Top